মালশিয়া ভ্রমন কাহিনী আমি প্রথমবারের মত যাই মালশিয়া ভ্রমন তাই একটু এক্সাইটেড ছিলাম আর মনে মনে চিন্তা করছিলাম ইমিগ্রেশন এর সময় না জানি কত ঝামেলা হয়।আমার ফ্লাইটি ছিল জাকার্তা থেকে কুয়ালালামপুর।কারন আমার ট্রুর প্লানটি ছিল ঢাকা-জাকার্তা-কুয়ালালামপুর-নেমপেন-ঢাকা।জাকার্তা থেকে যে ফ্লাইট এ আসি সেটাতে আমিই ছিলাম একমাত্র বাংলাদেশী। জাকার্তা থেকে ১ঘন্টা ৫৫ মিনিট লেগেছিল কুয়ালালামপুর এসে পৌঁছাতে। ফ্লাইট থেকে নেমে আমি সোজা চলে যাই ইমিগ্রেশন এর জন্য সেখানে দেখি আমার আগে ১৫/১৬ জন আছে। ৫ মিনিটের মধ্যে সকলের ইমিগ্রেশন শেষ করে এবার আমার পালা, আমি পাসপোর্ট হাতে দিতেই আমার পাসপোর্ট এর পেজ উলটাপালটা করে দেখতে থাকলো ১মিনিট ধরে তারপর রিটার্ন টিকেট দেখতে চাইলো। দেয়ার পর জিজ্ঞাসা করলো কয়দিন থাকব, কি কারনে আসছি,দেশে কি করি,এই দেশে কেউ আছে কিনা,আমার সাথে আর কেউ নাই কেন,একা কি করে ঘুরবেন,হোটেল বুকিং ও দেখতে চাইল।সব কিছু উত্তর পেয়ে আবার পাশের জনকে জিজ্ঞাসা করলো দিয়ে দিব,তিনি হ্যাঁ সুচক জবাব দেয়ার পর একটি হাসি দিয়ে এন্ট্রি সিল দিল। এবার মালশিয়া ভ্রমন - এ ইমিগ্রেশন থেকে বের হয়ে ইন্দোনেশিয়া রুপিয়া যা ছিল তা কনভার্ট করে নেই রিংগিতে তবে এখানে কনভার্ট না করাই ভাল এখানে রেট আনেক কমদেয়। আমার ব্যাগ ছোট হওয়ায় তা হাতে করেই নিতে পারি তাই বুকিং দেয়া লাগে নাই এর জন্য মোটামুটি অনেক সময় বেচে যায়। এরপর সরাসরি চলে গেলাম বাস কাউন্টার, ১০ রিজ্ঞিত দিয়ে একটা টিকেট নেই KL Centre প্রর্যন্ত। তারপর বাস থেকে নেমে লিফটে করে উপরে উঠে 7Eleven থেকে একটা সিম নেই ১গিগা ডাটা সহ ১৫ রিংগিত দিয়ে, তাছাড়া ৫,১০,৩০ গিগা ডাটা সহ সিম পাবেন ৩০ রিংগিত দিয়ে।সিম নেয়ার পর Grab একটিভ করে টেক্সি ডাকি বুকিত বিনতান ভাড়া দেখায় ১৭ রিংগিত।কিছুক্ষন পর দেখায় ড্রাইভার বুকিং কেনসেল করে দিসে তাই এবার লোকাল টেক্সি কে ঠিকানা দেখালাম ১৭ রিংগিত ভারা চাইলো তাই নিয়া নিলাম ঠিক আমার দেখানো ঠিকানায় এসে থামলো। তাছাড়া এয়ারপোর্ট থেকে KL এর Star Shuttle নামে বাস পাবেন PUDU Senter বাস স্টেশন এ নামায়ে দিবে ভাড়া
মালশিয়া ভ্রমন কাহিনী আমি প্রথমবারের মত যাই মালশিয়া ভ্রমন তাই একটু এক্সাইটেড ছিলাম আর মনে মনে চিন্তা করছিলাম ইমিগ্রেশন এর সময় না জানি কত ঝামেলা